কিছু মালিকের উদাসীনতা পুরো সেক্টরকে লজ্জিত করেছে : আবু তৈয়ব

কিছু মালিকের উদাসীনতা পুরো সেক্টরকে লজ্জিত করেছে : আবু তৈয়ব

করোনা ভাইরাসের কারণে ২৬ মার্চ থেকে জাতীয় ছুটি ঘোষণার সময় পোশাক শিল্পকে চালু রাখার সিদ্বান্তে দ্বিমত পোষণ করেছিলাম. এবং আমার কারখানা আমি নিজেই বন্ধ করে  দিয়েছিলাম. কিন্তু পরবর্তীতে বিজিএমইএ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে. এরপর প্রতিদিন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছিলাম. গতকাল চট্টগ্রামে প্রথম করোনা আক্রন্ত চিন্নিত হবার পর এবং জাতীয় ভাবে একদিনে  ৯ জন আক্রান্ত হবার সাথে সাথে , আমি আমার ফ্যাক্টরি সরকারি  ছুটির সাথে সামঞ্জস্য রেখে ১১ তারিখ পর্যন্ত ছুটি বর্ধিত করে দেই. কিন্তু আজ শত শত শ্রমিকের ফিরে আসার ভয়ঙ্কর দৃশ্য দেখে সত্যিকার অর্থেই বিচলিত হয়েছি. আমাদের কিছু মালিকের উদাসীনতা পুরো সেক্টরকে লজ্জিত করেছে এবং অর্থনীতিতে আমাদের অবদানকে খাটো করেছে .   ২৫ তারিখ ছুটির দিন গণ পরিবন বন্ধ থাকার পর ও এত শ্রমিক কিভাবে বাড়ি গেলো , সেটাও বুঝতে পারছি না ? তবে আমার জানা মতে প্রায় ৭০% ফ্যাক্টরি বন্ধই থাকতো কারণ প্রচুর অর্ডার বাতিল হয়ে গেছে . বিজিএমইএ এক্ষেত্রে দিক নির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হয়েছে .
 দুঃখিত দেশবাসী .

( ফেসবুক থেকে )